শামছুদ্দীন আয-যাহাবী
তিনি মুহাম্মাদ ইবন আহমাদ ইবন উসমান ইবন ক্বাইমায, শামছুদ্দীন, আবু আব্দুল্লাহ, আয-যাহাবী, আল-আছারী, যুগশ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস, হাফেয, ইমাম, শব্দও অর্থ উভয় দিক থেকে তিনি যুগের সোনা বলে বিবেচিত। ১৮ বছর বয়স থেকে তিনি হাদীস সংগ্রহে বের হন। দামেশক, মিসর, বা‘লাবাক্কু এবং আলেকজান্দরিয়া সফর করেন। তাঁর থেকেস অনেকেই হাদীস শ্রবণ করেন। তিনি হাম্বলি মাযহাবের মতামতের দিকে বেশী ঝুঁকতেন সালাফে সালেহীনদের আক্বীদাহর সম্মান করতে, সেদিকে তিনি আহ্বানও করতেন। যারা এ আক্বীদার বিরোধিতা করতো তিনি তাদের প্রতিবাদ করতেন, সে জন্য তিনি এ বিষয়ে বেশকিছু কালজয়ী গ্রন্থ লিখে যান। যেমন, আল-‘উলুও, আল-আরবা‘ঈনা ফিস-সিফাত, আল-‘আরশ ইত্যাদি। অুনুরূপভাবে হাদীস শাস্ত্রে, রিজাল শাস্ত্রে, ক্বেরাআত শাস্ত্রে এবং হাদীস বর্ণনায় তার অনেক লেখনী আছে। তাঁর ঐতিহাসিক লিখা ২০০এর উপর ছড়িয়েছে। তন্মধ্যে কোনো কোনোটি বেশ বড় আকারের।