×
এ নিবন্ধে মুহাররমের আশুরাকে কেন্দ্র করে বাড়াবাড়ির চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। সংক্ষেপে এদিনের করণীয় ও বর্জনীয় সম্পর্কেও আলোকপাত করা হয়েছে।

 আশুরা : আনন্দ না শোক দিবস?

 প্রথম ঘটনা :

 গোত্রসহ মুসা আলাইহিস সালামের পরিত্রাণ ও সদলবলে ফেরাউনের পতন :

 রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদীনায় আগমন করে দেখলেন স্থানীয় ইহুদীরা আশুরা দিবসে রোযা পালন করছে। ফলে তাদেরকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হলো। তারা উত্তর দিল এ এমন এক দিবস যাতে আল্লাহ তা‘আলা মুসা আলাইহিস সালামকে বিজয়ী করেছিলেন এবং বানী ইসরাঈলকে ফেরাউনের ওপর আধিপত্য দান করেছেন। এ দিনে সম্মানার্থে আমরা সিয়াম পালন করি। এতদশ্রবণে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করলেন, ‘তাহলে তো এ দিন রোযা রাখার ব্যাপারে আমরাই অধিক হকদার। অতপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ দিবসে রোযা রোযা পালনের নির্দেশ দেন। (বুখারী : ৩৯৪৩; মুসলিম : ১১৩০)

 দ্বিতীয় ঘটনা :

 নবী দৌহিত্র হুসাইন রাদিয়াল্লাহু তা‘আলা ‘আনহুর শাহাদাত বরণ:

 আশুরার ব্যাপারে দুটি শ্রেণী বিভ্রান্তিতে রয়েছে :

 হুসাইন রাদিয়াল্লাহু তা‘আলা ‘আনহুর শাহাদত সম্পর্কে সঠিক অবস্থান :



[1]. শায়খ আলবানী হাদীসটিকে দুর্বল বলেছেন। দেখুন, সিলসিলা যাঈফা : ১০/৫৪।